×
অনুসন্ধান
EveryBengaliStudent.com
জীবন এবং ঈশ্বর বিষয়ক প্রশ্নগুলি
 আবিস্কার করার জন্য নিরাপদ স্থান
ঈশ্বরের অস্তিত্ব

ঈশ্বর কি এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন?

মহাবিশ্ব কিভাবে এখানে আসলো? মহাবিশ্বের শুরু এবং বিগ ব্যাং থিউরি সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন।

WhatsApp Share Facebook Share Twitter Share Share by Email More PDF

বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে আমাদের এই মহাবিশ্ব শক্তি ও আলোর এক মহাবিস্ফোরণের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছে, যাকে আমরা এখন বিগ ব্যাং বলে থাকি। যার কিছুর অস্তিত্ব এখন আছে তার সব কিছুর শুরু ছিল এই বিগ-ব্যাং। এই মহাবিশ্বের শুরু, মহাশুন্যের শুরু এমনকি সময়ও এই সময় থেকেই শুরু হয়।

বর্তমানে আমরা যা কিছু লক্ষ্য করছি তার কিছুই ঐ নিদির্ষ্ট সময়ের পূর্বে ছিল না।

এছাড়াও, এটা এমন একটি বিষয় ছিল যা সময়, মহাশূন্য এবং যা কিছুর অস্তিত্ব আছে তার সবকিছুর বাইরে ছিল।

আমাদের এই মহাবিশ্বটি যে শুরু হয়েছিল এবং সর্বদা বিদ্যমান ছিল না এই উপলব্ধি ননতাত্ত্বিক বিজ্ঞানীদের কাছে বিশাল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে ।

বিজ্ঞানীরা কি এই বিগ-ব্যাং তত্ত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত? হ্যাঁ। ১৯২০ সালের শেষের দিকে, জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডুইন হাম্বল তার টেলিস্কোপ দিয়ে দেখেছেন যে ছায়াপথগুলো (কোন কোনটি লক্ষ লক্ষ আলোক বর্ষ দূরে) দ্রুত গতিতে একে অন্যের কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এটা এমন নয় যে কেউ তাদেরকে একে অন্যের কাছ থেকে জোর করে দুরে সরিয়ে দিচেছ। বরং তারা সেই প্রথম বিষ্ফোরনের কারনে এখনও সবগুলো একটি উৎস থেকে ঘুরছে।

এই উৎসের পয়েন্ট অনুসারে, বিশ্বের সমস্ত কিছু একটি অসীম ঘনত্বের মধ্যে ঘনীভ‚ত হয়েছিল...যা একটি পরমানুর থেকেও ছোট আকারের।2 তারপর বিগ-ব্যাঙের মত একটি সৃষ্টিকারী বিষ্ফোরণ হল আর এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি হল। পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ী স্টিভেন উইনবার্গ এই বিষয়ে আরো বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন, “এক সেকেন্ডের একশ ভাগের অংশে, আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি যে প্রাথমিক সময়ে এই মহাবিশ্ব প্রায় একশ হাজার মিলিয়ন (১০১১) ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ছিল। একটি উত্তপ্ত তারার মাঝখানে যে তাপমাত্রা তার থেকেও এটি বেশি এবং মূলত এটি এতই গরম যে কোন সাধারণ জিনিস, অণু বা পরমাণু বা এমনকি পরমাণুর নিউক্লিয়াস কিছুই একসাথে থাকতে পারবে না।”3 তিনি আরো বলেছেন, “বিশ্ব আলো দিয়ে পূর্ণ ছিল।”

এর সাদৃশ্য আরেকটি রেকর্ড আছে, “আদিতে, ঈশ্বর আকাশ মন্ডল ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন... এবং ঈশ্বর বললেন, ‘আলো হোক,’ এবং আলো হইল।”4 এটি কোন বিষয়বস্তু থেকে আসে নাই, কিন্তু উচ্চারিত শব্দ থেকে হয়েছে। একটি বলা কথা। “আলো হোক।”

সমস্ত প্রধান প্রধান ধর্মের পবিত্র বাক্যের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, শুধুমাত্র বাইবেলেই এই বিষয়ে বর্ণিত আছে যা বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করেছেন: একটি আলোর বিষ্ফোরণ ঘটলো এবং আমাদের বিশ্বের সূচনা ঘটলো...এই আলো এই মহাবিশ্বের বাইরে থেকে আসলো। এর আসার মধ্যে দিয়ে মহাশূন্য, বিষয়বস্তু এবং সময় শুরু হল। এটা ছিল সমস্তকিছুর একমাত্র শুরুর পয়েন্ট। আদিপুস্তকের অনেক স্থানে বার বার এই বর্ণনা দেয়া হয়েছে, “এবং ঈশ্বর বললেন.....” আর তাতে “...তেমনি হইল।”

এর পরিবর্তে, আমাদের বিশ্ব কি পদার্থের নিয়ম অনুসারে আসতে পারত: মাধ্যাকর্ষণ শক্তি, শক্তি, তড়িৎ চুম্বক, আলোর গতি, ইত্যাদি? না, কারণ এই জিনিসগুলো এখনও সৃষ্টি হয় নাই। মহাবিশ্বের প্রাথমিক শুরু নিজেই পদার্থ বিজ্ঞানের নিয়ম তৈরী করেছে এবং সবকিছুই এগুলো ছাড়াই শুরু হয়েছিল।

মহাবিশ্বের শুরু – একটি একক শুরু

জ্যোতির্বিজ্ঞানী রবার্ট জেস্ট্রো এর অজ্ঞাতবাদীর বর্ণনা অনুযায়ী,‘‘মহাবিশ্বে যা কিছু ঘটেছে সেটার বীজ এই প্রথম বারের রোপণ করা হয়েছিল; প্রতিটি তারা, প্রতিটি গ্রহ এবং এই মহাবিশ্বের প্রত্যেকটি জীবিত প্রাণী মহাজাগতিক বিষ্ফোরণের থেকেই সৃষ্টি হয়েছে। সোজাভাবে বলতে গেলে এটাই ছিল সৃষ্টির মুহূর্ত। ... মহাবিশ্ব ঝলকের মধ্যেই একটি অস্তিত্বে রূপ নিল, আর আমরা এর কারণ খুঁজে পাই নি।’’5 এখানে যেমনটি বলা হয়েছে সেটা নাস্তিক বিজ্ঞানীদের জন্য অস্বস্তিকর। এর প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ এবং এটি নথিভুক্ত না করার কারণটি অনিশ্চিত।

জেস্ট্রো এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, ‘‘যে বিজ্ঞানী কোন কারণের উপর নির্ভরশীল বিশ্বাসে বিশ্বাসী, এই ঘটনাটি তার কাছে দু:স্বপ্নের মত লাগবে। তিনি পাহাড়সম অজ্ঞতা পেরিয়ে এসেছেন, তিনি পাহাড়ের সর্বোচ্চ চ‚ড়ায় পৌঁছাতে চলেছেন, তিনি শেষ পাথরটাকে অতিক্রম করতে যাচ্ছেন, তাকে বহু শতাব্দী ধরে বসে থাকা কয়েকজন ধর্মতত্ত্ববিদ স্বাগত জানিয়েছেন।’’6

১৯৪৮ সালে যখন জ্যোতির্বিজ্ঞানী হারমান বন্ডি, টমাস গোল্ড এবং ফ্রেড হোয়েল এর মত বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বকে ‘‘স্থিতিশীল অবস্থা’’ বলে উল্লেখ করেছিলেন সে বিষয়টি নিয়ে এই বিজ্ঞানীদের কেমন স্বস্তি কাজ করছিল তা একটু কল্পনা করুন। তাদের মতবাদটি ছিল যে মহাবিশ্বের বয়স অসীম। সুতরাং, এখানে কোন কিছু সৃষ্টি হওয়া বা কোন কারণের প্রয়োজন নেই।

মহাবিশ্বের শুরু- স্থিতীশীল অবস্থা এই মতবাদটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে

যাইহোক, ১৯৬০ এর দশকে, যখন বেল ল্যাবস (আরনো পেনজিয়াস এবং রবার্ট উইলসন) নামক দুজন রেডিও ইঞ্জিনিয়ার মহাকাশ থেকে রহস্যময় একটি বিকিরণ আসার বিষয়টি আবিস্কার করেন তখন স্থিতিশীল অবস্থা মতবাদের একটি বিপর্যয় ঘটে। এই আলোর বিকিরণ সবদিক থেকেই সমানভাবে আসছিল। যখন এই বিকিরণের তাপমাত্রা মাপা হয়, তখন এটার উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত করা হয়। এই বিকিরণ আগে কখনও ছিল না, বা মহাবিশ্বের অন্যকোন অংশ থেকেও আসে নি। এটি সৃষ্টির মুহূর্তের সেই একক এবং আসল উৎস থেকে এসেছিল।

পরবর্তীতে, ১৯৯৬ সালে, নাসা’র মহাজাগতিক নেপথ্যে চলা একজন স্যাটেলাইট অনুসন্ধানকারী (কোব) আরও নিশ্চিত করেন যে নেপথ্যে থাকা আদিম বিকিরণ মহাবিশ্বের বিষ্ফোরিত সৃষ্টির বিষয়টি ইঙ্গিত করে। আমাদের বর্তমান মহাবিশ্বে যে হাইড্রোজেন, লিথিয়াম, ডিউটেরিয়াম এবং হিলিয়ামের স্তরের উপস্থিতি বিদ্যমান সেই বিষয়েও এই বিকিরণ আমাদেরকে নিশ্চিত করে।

এমনও কি কোন বিজ্ঞানী আছেন যিনি এখনও মহাবিষ্ফোরণ তত্ত্বের প্রকাশিত অর্থের বিপরীতে আছেন? হ্যাঁ। এমনও বিজ্ঞানী আছেন যারা এই দুটি বিষয়ের সাথে একমত নন, সে দুটি বিষয় হল (১) কোন অজানা কারণ বা (২) এই উপসংহার যে ঈশ্বরই সেই কারণ। তাই তারা অন্য একটি বিকল্প অবলম্বন করেন।

মহাবিশ্বের সৃষ্টিকে ব্যাখ্যা করার জন্য অন্যান্য কিছু মতবাদ

এই সম্পূর্ণ মহাবিশ্ব, শক্তি, সময় এবং মহাশূন্যের সৃষ্টি বা শুরু সম্পর্কে এই বিজ্ঞানীরা কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন?

তারা সাধারণভাবে বিজ্ঞানের যে ভিত্তিটি প্রত্যাখ্যান করেন তা হল: যা কিছুর উপস্থিতি রয়েছে তার সৃষ্টির অবশ্যই একটা কারণ রয়েছে।

পদার্থবিজ্ঞানী ভিক্টর স্টেনজার বলেন মহাবিশ্ব হয়ত ‘‘কারণবিহীন’’ বা হয়ত ‘‘কোন কিছু থেকেই সৃষ্টি হয় নি।’’ দার্শনিক বারট্রান্ড রাসেল তার জায়গায় থেকে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক করেছেন। তিনি বলেছেন,‘‘মহাবিশ্ব তো এখানেই, আর এটাই সব।’’

এমন কিছু আছে যা অনন্ত, এবং এর জন্য কোন ‘‘কারণ’’ জরুরী নয়। কিন্তু কোন কিছুর শুরু, তাৎক্ষণিকভাবে কোন কিছুর সৃষ্টি, এবং এটা বলার চেষ্টা করা যে এর কোন কারণই ছিল না, এগুলো পর্যবেক্ষণ করার বিষয়গুলো বৈজ্ঞানিকভাবে সম্পূর্ণ আলাদা একটা বিষয়।

এমনকি সকল দার্শনিকদের মধ্যে অন্যতম একজন সন্দেহবাদী দার্শনিক ডেভিড হিউম এই অবস্থাটিকে হাস্যকর বলে মনে করেন। ১৭৫৪ সালে, হিউম লিখেছেন, ‘‘ আমি এই অযৌক্তিক প্রস্তাব কখনও জোরপূর্বক বলতে পারি নি যে কোনকিছু কোন কারণ ছাড়াই সৃষ্টি হয়।’’

মহাবিশ্বের শুরু- বিজ্ঞানের নিশ্চয়তা

বৈজ্ঞানীকভাবে শুধুমাত্র এই উপসংহারেই আসা যায় যে: এই মহাবিশ্বের একটি একক শুরু ছিল, একটি বিস্ফোরণ হয়েছিল, যা কিছু আমরা জানি – বিশ্ব, সময়, স্থান, বৈজ্ঞানিক নিয়ম ইত্যাদি সবকিছুরই একটি শুরু ছিল। যদি আপনি কখনো ঈশ্বরে বিশ্বাস করতে চান কিন্তু নিশ্চিতভাবে এটা করতে চান না যেন বৈজ্ঞানিক বিষয়সমূহ আপনার বিপরীতে থাকে। ঈশ্বর যে আছেন ও শক্তিশালীভাবে সবকিছু সৃষ্টি করেছেন তা বিশ্বাস করতে বিজ্ঞান আপনাকে সাহায্য করবে।

এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যুক্তিযুক্ত যে ঈশ্বর শুরু থেকেই ছিলেন, তিনি অনন্ত এবং তিনি সময়ের অন্তর্ভুক্ত নন, তিনিই সময় তৈরী করেছেন । ঈশ্বর সবজায়গায়ই উপস্থিত এবং তাঁর উপস্থিতি মহাশূন্য, সৃষ্টিকৃত মহাশূন্য এগুলোতেই সীমাবদ্ধ নয়। ঈশ্বর হলেন আত্না, তিনি অ-শরীরী এবং মহাবিশ্বের উৎস এবং এই সকল কিছুর ঊর্ধ্বে। এই বার্তাটি বাইবেলে স্পষ্টভাবেই পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে।

‘‘তোমরা চোখ তুলে আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখ; কে ঐ সব সৃষ্টি করেছেন ? তোমরা কি জান না? তোমরা কি শোন নি? সদাপ্রভু, যিনি চিরকাল স্থায়ী ঈশ্বর, যিনি পৃথিবীর শেষ সীমার সৃষ্টিকর্তা।’’১০

‘‘... কারণ তিনি এদের আদেশ দিলেন আর এদের সৃষ্টি হল।’’১১

বাইবেল বলে যে ঈশ্বর শুরু থেকেই এই পৃথিবীকে আমাদের চিন্তার সাথে অধিষ্ঠিত করার জন্য তৈরী করেছেন। তিনি তাঁর লোকদের মধ্যে নিজের প্রাণবায়ু দিয়েছেন এবং আমরা যেন তাঁর অন্বেষণ করি এবং তাঁকে খুঁজে বের করি এমন একটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলক সংক্ষিপ্ত এক জীবন-যাপন করার জন্য পাঠিয়েছেন। যদি আমরা তাঁকে না জানি তাহলে আমাদের অস্তিত্বের সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যটাই বৃথা যাবে। আমাদের চেয়ে আর কে ঈশ্বরকে ভাল করে জানে?

আপনি কি এই মহাবিশ্বের প্রবর্তককে চিনতে চান? তিনি এই প্রতিজ্ঞা করেন,‘‘ঈশ্বরের কাছে এগিয়ে যাও, তাহলে তিনিও তোমাদের কাছে এগিয়ে আসবেন।’’১২ যদি আমরা তাঁকে খুঁজি তাহলে তিনি এই বলেন,‘‘তোমরা আমাকে জানতে পারবে।’’১৩ এমনকি তিনি এটাও বলেন, ‘‘জ্ঞানী লোকেরা গর্ব না করুক, কিম্বা শক্তিশালীরা তাদের শক্তির গর্ব না করুক কিম্বা ধনীরা তাদের ধনের গর্ব না করুক, কিন্তু যে গর্ব করতে চায় সে এই নিয়ে গর্ব করুক যে, সে আমাকে বোঝে ও জানে, ...’’১৪

আমাদের সেই ঈশ্বরকে জানার সুযোগ আছে যেই ঈশ্বর মহাবিশ্বের শুরু থেকেই আছেন।

আপনি কি ঈশ্বরের সাথে সম্পর্ক তৈরী করতে চান? এভাবে আপনি তা করতে পারেন: ব্যক্তিগতভাবে ঈশ্বরকে জানা

এই সংক্ষিপ্ত বৈজ্ঞানিক অনুচ্ছেদের অংশগুলো মহাবিশ্বের সৃষ্টি সম্পর্কে বর্ণনা করে যেগুলো দিনেশ ডি’সুউজা, খ্রীষ্টিয়ানিটির মহত্ব কী, রেজেনরি প্রকাশনী, আইএনসি, ২০০৭, অধ্যায় ১১ থেকে সংকলিত হয়েছে।

 কিভাবে ঈশ্বরের সাথে একটা সম্পর্ক শুরু করেন
 আমার একটি প্রশ্ন বা মন্তব্য আছে…

পাদটিকাঃ (1) omitted (2) Dinesh D'Souza, What's So Great about Christianity, (Regnery Publishing, Inc,; 2007) p118. (3) Steven Weinberg; The First Three Minutes: A Modern View of the Origin of the Universe; (Basic Books,1988); p 5. (4) Genesis 1:1&3 (5) Robert Jastrow; "Message from Professor Robert Jastrow"; LeaderU.com; 2002. (6) Robert Jastrow; God and the Astronomers; (Readers Library, Inc.; 1992) (7) Victor Stenger, "Has Science Found God?" (Free Inquiry, Vol. 19. No. 1), 2004. (8) Bertrand Russell and Frederick Copleston, "The Existence of God," in John Hick, ed., The Existence of God (New York: Macmillan, 1964), p 175. (9) J.Y.T.Greid, ed., দ্যা লেটার অব ডেভিড হুমি (অক্সফোর্ড: ক্লারেন্ড প্রেস, 1932), পৃষ্ঠা 187. (10) যিশাইয় 40 (11) গীত 148:5 (12) যাকোব 4:8 (13) যিরমিয় 29:14 (14) যিরমিয় 9:23,244


এই প্রবন্ধটি শেয়ার করুন
WhatsApp Share Facebook Share Twitter Share Share by Email More